আমাদের দেশে যৌনশিক্ষার যথেষ্ট অভাব রয়েছে। তাই কোনো বিজ্ঞাপনে না ভুলে আগে নিশ্চিত হওয়া উচিত আসলেই কোনো সমস্যা আছে কিনা। পেনিস ছোট, আগা মোটা গোড়া চিকন, দ্রুত বীর্যপাত ইত্যাদি। আর এসব সমস্যা নিয়ে যারা আসত তাদের বেশিরভাগেরই বয়স ২০ থেকে ২৮ বছরের মধ্যে। আসলে যারা নিয়মিত যৌনজীবনে অভ্যস্ত বা অনেকদিন বিবাহিত জীবন পার করছেন, তারপর কোনো সমস্যা হলে তখ্নই আমরা গুরুত্ব দেই।
আমাদের দেশের বেশিরভাগ পুরুষই মনে করেন তাদের পুরুষাঙ্গ ছোট। তার যৌনকাজে স্থায়িত্ব কম। এটা ‘বাংলাদেশি সিনড্রম’ নামেও পরিচিত। আর এই ধারণার জন্মানোর জন্য দায়ী হচ্ছে এক্সরেটেড মুভিগুলো।
এই উপমহাদেশের মানুষের দৈহিক গঠন হিসেবে বেশিরভাগ পুরুষের যৌনাঙ্গের গড় আকার লম্বায় হয় চার থেকে ছয় ইঞ্চি। আর নারীর যৌনাঙ্গের অনুভুতিপ্রবণ এলাকার গভীরতা হচ্ছে চার ইঞ্চি, বাকি অংশে তেমন অনুভূতি কাজ করে না। তাই ছোট পুরুষাঙ্গ থাকলেও যে কোনো পুরুষ তার নারী সঙ্গীকে আনন্দ দিতে সক্ষম হবেন।
যে বিষয় নিয়ে বেশিরভাগ পুরুষ দুশ্চিন্তায় ভোগেন তা হচ্ছে স্থায়িত্ব। আসলে বিষয় হচ্ছে যে কোনো বিষয়ে পারদর্শী হতে সময় লাগে। তাই যারা বিবাহিত বা নিয়মিত যৌনজীবনে অভ্যস্ত তাদের যদি হঠাৎ দ্রুত বীর্যপাত শুরু হয় তাহলে চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।
মাস্টারবেশন বা হস্তমৈথুনে কোনো ক্ষতি হয় না। তবে অতিরিক্ত করলে বা চাপ প্রয়োগ করে করলে পুরুষাঙ্গের ভেতরে ক্ষতি হতে পারে। যাকে ডাক্তরি ভাষায় বলা হয় ‘পেনাইল ফ্র্যাকচার’। পুরুষাঙ্গের ভেতরে অনেক নালী আছে। দৃঢ় হওয়ার সময় এসব নালী প্রসারিত হয়ে রক্ত চলাচল দ্রুত হয়। এতে পুরুষাঙ্গ দৃঢ় হতে থাকে। এই অবস্থায় বেকায়দায় চাপ পড়ে রক্তনালীগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হলে প্রচণ্ড ব্যথা হতে পারে। অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ করে হস্তমৈথুন করলেও এটা হতে পারে। তখন পুরুষাঙ্গ দৃঢ় হওয়ার ক্ষমতা হারাতে পারে।
চিকিৎসা:
মানসিক চাপ, অনিদ্রা, স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো না যাওয়া, পর্ন ছবি দেখায় আসক্তি, ধূমপান ইত্যাদি কারণে যৌন কাজে সমস্যা হতে পারে।
যে কোনো যৌন সমস্যার স্থায়ী সমাধানে কিউর পয়েন্ট (Cure Point Consultancy) আছে আপনার পাশে। সুতরাং আর দেরী না করে আজই যোগাযোগ করুন।
ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট: 01614-167677, 01616-045632 (সরাসরি অথবা অনলাইনে রোগী দেখা হয়)
আমাদের ঠিকানা: ১২৮২ পূর্ব মনিপুর, Opposite-আল হেলাল হাসপাতাল, বেগম রোকেয়া স্মরণী রোড, মিরপুর, ঢাকা – ১২১৬
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ সারাদেশে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বিশ্বস্ততার সাথে ঔষধ ডেলিভারী দেওয়া হয়।
